যোগাযোগের শ্রেণীবিকাশ উল্লেখ কর।
যোগাযোগের বিভিন্ন রকম : যোগাযোগ পদ্ধতিকে চারটি বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা সম্ভব।
শ্রেণীবিকাশ:
- একই ব্যক্তি নিজের মধ্যে যোগাযোগ করতে পারেন,
- বিভিন্ন ব্যক্তির মধ্যে যোগাযোগ করতে পারেন,
- আবার দলগত যোগাযোগ,
- গণসংযোগও হতে পারে।
আমরা যখন কোন চিন্তা করি বা ব্যক্তিগত কোন সমস্যার সমাধান করি তখন নিজ সত্তার সঙ্গেই যোগাযোগ করি। এটি হল আন্তর ব্যক্তিগত যোগাযোগ। আবার যখন অন্যের সঙ্গে কথা বলি, আলাপ করি, সাক্ষাৎকার নিয়ে থাকি বা দিয়ে থাকি, তখন অন্তর ব্যক্তিগত যোগাযোগ সংঘটিত হয়। শ্রেণিকক্ষে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের যোগাযোগ দলগত যোগাযোগের দৃষ্টান্ত। আবার বৃহত্তর জনসমষ্টির সঙ্গে যোগাযোগ।
যেমন-রেডিও, টি.ভি.. সঙ্গীতানুষ্ঠানে একসঙ্গে হাজার হাজার লোকের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়। এটিকে গণসংযোগ বলা হয়।