যোগাযোগের বৈশিষ্ট্য।
Q- যোগাযোগের বৈশিষ্ট্য।
[1] জ্ঞান বা তথ্য সঞ্চালনের মাধ্যমই হল যোগাযোগ যা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানতো বটেই অন্যান্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে যোগাযোগ হল একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।
[2] যোগাযোগের বৈশিষ্ট্য হলো যোগাযোগের মধ্যে একটা ব্যাপকতা আছে। এর মাধ্যমে বিভিন্ন জাতীয় তথ্য বা সংবাদ পরিবেশন করা সম্ভব।
[3] যোগাযোগের মাধ্যমে চিন্তার স্বচ্ছতা আছে এবং কিভাবে তথ্য পরিবেশন করে গ্রাহককে নিজ ধারণার অনুবর্তী করা যায় সে সম্পর্কে দক্ষতা আসে।
[4] যোগাযোগ হল ভবিষ্যতের নেতৃত্ব দানের একটি গুরুত্বপূর্ণ সোপান এর মাধ্যমে একটা সহানুভূতিশীল ও সহৃদয় সম্পর্ক স্থাপন করা সম্ভব।
[5] যোগাযোগের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো যেকোনো কাজ নিখুঁতভাবে সম্পন্ন করতে গেলে বিভিন্ন স্তরে কর্মীদের মধ্যে একটা সুষ্ঠু সমন্বয় প্রয়োজন যোগাযোগ সেই সমন্বয় স্থাপন করে পারস্পারিক সহযোগিতার ক্ষেত্রটি আরও বিস্তৃত করে দেয়।
[6] যোগাযোগই হল সহযোগিতার ভিত্তি শিক্ষাক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রধান শিক্ষক থেকে সহশিক্ষক শিক্ষার্থী শিক্ষাকর্মী সকলেই এই সহযোগিতার ভিত্তিতে কাজ করে এবং তার জন্য প্রয়োজন উপযুক্ত যোগাযোগ।
[7] উপযুক্ত যোগাযোগের মাধ্যমে উদ্ধতর কতৃপক্ষের যোগ্যতা ও দক্ষতা সম্পর্কে নিম্নতর কর্মীদের একটা সুস্পষ্ট ধারণা গড়ে ওঠে এবং তার ফলে একটা আনুগত্যের উপলব্ধি সৃষ্টি হয় ।আনুগত্য থাকলেই যে কোন কাজে শৃঙ্খলা বজায় থাকে।
উপসংহার:
সর্বশেষে বলা যায় যে উপরোক্ত সৃষ্ট যোগাযোগের মাধ্যমে সকলের মধ্যে কাজের আগ্রহ ও আন্তরিকতা বৃদ্ধি পায় ও কাজে সন্তুষ্টি আসে। সকলের ক্ষেত্রেই এই কর্ম সন্তুষ্টি অন্তত প্রয়োজনীয় এবং এটি যোগাযোগের মাধ্যমেই আশা সম্ভব।