দূরাগত শিক্ষার গুণগতমান সম্পর্কে লেখ
দূরাগত শিক্ষার ক্ষেত্রে জনগণের একটা বড় অংশ শিক্ষার মানের উন্নতি প্রসার ঘটনার কথা বলে। সাধারণত যেটা দেখা যায় দূরাগত শিক্ষার ক্ষেত্রে গ্রাম শহরের ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে দূরাগত শিক্ষার গুণগতমান ক্ষেত্রে বিভিন্ন দিকের শিক্ষাগত সুযোগের পার্থক্য দেখা যায়। তাই বলা যায় যে দেশের মধ্যে সমস্ত উচ্চমানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলির মধ্যে শিক্ষা ব্যবস্থাতে আন্তর্জাতিক গুণমান সম্পন্ন হয় যাতে গ্রাম শহরের প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রী দুরাগত শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষা ক্ষেত্রে সকলে সমান সুযোগ পায়।
শুধুমাত্র উচ্চ স্তরের শিক্ষা নয় দূরাগত শিক্ষার ক্ষেত্রে নিম্নস্তরে শিক্ষা থেকে শুরু করে উচ্চ স্তরের শিক্ষা পর্যন্ত শিক্ষার প্রতিটি স্তরেই প্রত্যেক শিক্ষার্থী যাতে প্রথাগত শিক্ষার পাশাপাশি প্রথা বহিভূত শিক্ষার অন্তর্ভুক্ত শিক্ষার ক্ষেত্রে সমান সুযোগ পায় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সেই কারণে প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার প্রতিটি স্তরে শিক্ষনীয় বিষয়বস্তু গুণগতমান বৃদ্ধি করতে হবে।
শিক্ষার ক্ষেত্রে আর্থিক বরাদ্দ ক্রমশ হ্রাস পাচ্ছে । সামগ্রিকভাবে আর্থিক বরাদ্দ বৃদ্ধি পেলে ও ছাত্র প্রতি গড় ব্যয় নিম্নমুখী বর্তমানে প্রয়োজন শিক্ষার গড় মান বৃদ্ধি করা এবং আরো বেশি সংখ্যায় ছাত্ররা যাতে উচ্চমানের শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পায় তার ব্যবস্থা নেওয়া। এই ব্যাপারে দূরাগত শিক্ষা একটি আদর্শ বিকল্প সুতরাং তাই বলা যায় যে বর্তমান অবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে দূরাগত শিক্ষা ব্যবস্থা একটি বিকল্প শিক্ষা ব্যবস্থা হিসেবে তার মান উন্নয়ন করা অতি আবশ্যক। তাই বর্তমানে সেই গুরুত্বকে উপলব্ধি করে দূরাগত শিক্ষার গুণগতমান প্রসার ঘটানো হয়েছে। যা সারাবিশ্বে নজর আকর্ষণ করেছে।
উপসংহার:
বর্তমান প্রযুক্তির সহযোগিতায় দূরাগত শিক্ষার গুণগতমান উন্নয়ন এবং এই শিক্ষার মাধ্যমে প্রত্যেক জনগণের কাছে শিক্ষা কে পৌঁছে দেবার সম্ভব হয়েছে যা বর্তমান সমাজের পরিপ্রেক্ষিতে এই মান উন্নয়ন বা এই গুণগত মান বৃদ্ধি খুবই প্রাসঙ্গিক ও গুরুত্বপূর্ণ।