BA History Honours syllabus in Bengali Burdwan University

BA History Honours syllabus in Bengali Burdwan University.

BA History Honours syllabus in Bengali Burdwan University.
BA History Honours syllabus in Bengali Burdwan University.

SEMESTER-I

CC – 1

History of India (From Earliest Times to 600 CE)

  1. প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের পুনর্নির্মাণ – প্রাচীন ভারতে ইতিহাস সংক্রান্ত ধারণা ইতিহাসের উৎস ও উপাদান, লিঙ্গ, পরিবেশ প্রযুক্তি এবং আঞ্চলিকতার উপর বিশেষ গুরুত্ব সহযোগে ইতিহাসের বিভিন্ন ধারণা।
  2. প্রাগৈতিহাসিক সংস্কৃতির বিভিন্ন পর্যায় – পুরাপ্রস্তর, মধ্যপ্রস্তর ও নব্যপ্রস্তর সংস্কৃতি, আঞ্চলিক ও কালানুক্রমিক বিন্যাস, প্রযুক্তিরগত উন্নয়ন ও অর্থনীতির বিবর্তন, জীবিকার ধরণ, বিনিময়ের মাধ্যম, মেহেরগড়, খাদ্য উৎপাদনের সূচনা।
  3. হরপ্পা সভ্যতা – উৎস, প্রাচীনত্ব, প্রসার, বসতির ধরণ ও নগর পরিকল্পনা, কৃষি ভিত্তি, কারিগরী শিল্প ও বাণিজ্য, সামাজিক ও প্রশাসনিক সংগঠন, ধর্মীয় বিশ্বাস ও ধর্মাচরণ, শিল্প, নগরের অবক্ষয় এবং হরপ্পা পরবর্তী পর্যায় সংক্রান্ত ধারণা, হরপ্পা সভ্যতার পরবর্তী সময়কালে নব্যপ্রস্তর, তামপ্রস্তর সংস্কৃতির বিকাশ।
  4. সংস্কৃতির বিবর্তন – আর্যদের আগমন ও তৎসংক্রান্ত বিতর্ক, বৈদিক সাহিত্য ব্রহ্মাবর্তের সম্প্রসারণ থেকে আর্যাবর্ত, বৈদিক ধর্ম ও দর্শন; ধর্মীয় প্রতিবাদ আন্দোলন, দ্বিতীয় নগরায়ন, ষোড়শ মহাজনপদ থেকে মগধের উত্থান।
  5. রাজনৈতিক বিন্যাস পরিবর্তন (আনুমানিক ৩০০ খ্রিস্ট পূর্বাবত থেকে ৩০০ খ্রিস্টাব্দ) – মৌর্য সাম্রাজ্য ও রাষ্ট্রনীতি অশোক ও মৌর্যদের পতন, মৌর্য উত্তরকালের রাজনীতি, কুষাণ ও সাতবাহন বংশ, গণসংঘ, গুপ্তদের উত্থান ও গুপ্ত সাম্রাহ্যের বিকাশ গুপ্ত শিল্পকলা, স্থাপতা ও সাহিত্য।
  6. আদি পর্বের ভারতীয় সমাজ, অর্থনীতি ও সংস্কৃতি – কৃষির প্রসার, জমিদান, উৎপাদন ব্যবস্থায় পরিবর্তন জমিঙ্গত্বের স্তর ও কৃষক; উত্তর ভারত, মধ্যভারত ও দাক্ষিণাত্যে নগরের উদ্ভব, কারিগরী উৎপাদন, বাণিজ্য ও বাণিজ্যপথ, মুদ্রাব্যবস্থা। সামাজিক শ্রেণিবিভাগ – বর্ণ, জাতি, অস্পৃশ্যতা, নারী, বিবাহ, সম্পত্তির অধিকার, নগরের অবক্ষয়, মুদ্রাব্যবস্থা।

CC – 2

Social Formations and Cultural Patterns of the Ancient World

  1. মানব সামজের বিবর্তন ও খাদ্য উৎপাদন – কৃষি ও পশুপালনের উদ্ভব/ সূচনা।
  2. ব্রোঞ্জ যুগীয় সভ্যতা, অক্কাদীয় সাম্রাজ্যের সময়কাল পর্যন্ত মেসোপোটেমিয়া – অর্থনীতি, সামাজিক শ্রেণিবিন্যাস, রাষ্ট্র কাঠামো ও ধর্ম।
  3. মধ্য ও পশ্চিম এশিয়ার যাযাবর গোষ্ঠীসমূহ – লোহার ব্যবহারের সূচনা ও তাৎপর্য্য এবং তৎসংক্রান্ত বিতর্ক।
  4. প্রাচীন গ্রীসের পলিস – উৎস, বৈশিষ্ট্য, প্রকৃতি ও সামাজিক গঠন, স্পার্টা ও এথেন্স, পলিসের অবক্ষয়।
  5. পেলোপোনেশীয় যুদ্ধ – উৎস, বিবাদমান পক্ষগুলির সংস্থান, যুদ্ধের গতিধারা, মেলস, মিটিলিনি, পেরিক্লীয় নীতি, সিসিলি অভিযান।
  6. গ্রীক সংস্কৃতি ও ধর্ম – সফিস্ট, সক্রেটিস, খেলাধূলা, নাটক, শিল্প ও স্থাপত্য, গ্রীক দেবদেবী।


SEMESTER-II

CC – 3

History of India (600-1200 CE)

  1. আদি মধ্যযুগের ভারত ইতিহাসের পাঠ – ঐতিহাসিক ভূগোল, উপাদান, সাহিত্য, লেখমালা ও মুদ্রার তথ্য; ভারতের সামন্ততন্ত্র সংক্রান্ত বিতর্ক, রাষ্ট্র ব্যবস্থার প্রকৃতি।
  2. রাষ্ট্রনৈতিক কাঠামো – উত্তর ভারতে রাজনৈতিক কাঠামোর বিন্যাস- হর্ষবর্ধন, শশাঙ্ক, পাল, সেন এবং প্রতিহার, রাজপুতদের উত্থান। দক্ষিণ ভারতে রাজনৈতিক বিন্যাসের বিবর্তন – বাদামির চালুকা, রাষ্ট্রকূট ও চোন; রাজতন্ত্রের বৈধতা, ব্রাহ্মণ ও মন্দির, রাজকীয় বংশানুক্রম ও অনুষ্ঠান।
  3. ভারতে ইসলামের আগমন আরবদের সিন্ধ জয় – প্রকৃতি ও ফলাফল; প্রাথমিক পর্বের তুর্কি অভিযানের কারণ ও ফলাফল, গজনির সুলতান মামুদ; শাহাব উদ্দিন ঘুর বা-মহম্মদ ঘুর।
  4. কৃষি অর্থনীতির কাঠামো ও সামাজিক বিবর্তন – জমিদান, কৃষির প্রসার, সামন্ততন্ত্র সংক্রান্ত বিতর্ক, জাতিবর্ণ ব্যবস্থার ক্রমিক বিস্তার, অস্পৃশ্যদের সামাজিক অবস্থা।
  5. ব্যবসা বাণিজ্য – আর্ন্তদেশীয় বা আঞ্চলিক বাণিজ্য, সামুদ্রিক বাণিজ্য, বিনিময়ের মাধ্যম, নগরায়ন ও অবনগরায়নের প্রক্রিয়া, দক্ষিণ ভারতের বণিক গিল্ডসমূহ।
  6. ধর্মীয় এবং সাংস্কৃতিক পরিবর্তন – ভক্তি, তান্ত্রিক মতবাদ, পৌরাণিক পরম্পরা, বৌদ্ধ ও জৈনধর্ম, জনপ্রিয় ধর্মমত, ইসলামীয় বৌদ্ধিক পরম্পরা, আঞ্চলিক ভাষা ও সাহিত্য, শিল্প ও স্থাপতা আঞ্চলিক শৈলীর বিবর্তন।

CC – 4

Social Formation and Cultural Pattern of the Medieval World.

  1. রোমান প্রজাতন্ত্র – তাৎপর্য্য, সংবিধান, আইন, সমাজ; কৃষি অর্থনীতি, নগরায়ন, বাণিজ্যিক অর্থনীতি, দাস ব্যবস্থার উত্থান ও প্রাচীন রোমের দাস সমাজ।
  2. প্রাচীন রোমের ধর্ম, সংস্কৃতি, সাহিত্য ও দর্শন।
  3. রোমান সাম্রাজ্যের সংকট এবং প্রিন্সিপেট এর বিবর্তন।
  4. সপ্তম থেকে চতুর্দশ শতক পর্যন্ত ইওরোপের অর্থনৈতিক বিকাশ – সামন্ততন্ত্র, উৎপাদনব্যবস্থা, নগর ও বাণিজ্য, প্রযুক্তির বিকাশ, সামন্ততন্ত্রের সংকট।
  5. মধ্যযুগের ইওরোপে ধর্ম ও সংস্কৃতি।
  6. ইসলামের কেন্দ্রাঞ্চলের সমাজ – উপজাতীয় প্রেক্ষাপট, উন্মাহ, খলিফের রাষ্ট্র, সুলতানির উত্থান, ধর্মীয় বিবর্তন- শরিয়তের উৎস, মিহনা, সুফিবাদ, নগর ও বাণিজ্য।


SEMESTER-III

CC – 5 

History of India –IV (circa 1206-1525 CE)

  1. দিল্লী সুলতানির ইতিহাস রচনার উপাদান – উপাদানগুলির পর্যালোচনা – পারসিক তারিখ রীতি, দেশীয় সাহিত্যে ইতিহাস ও লেখমমালা।
  2. দিল্লী সুলতানীর রাজনৈতিক কাঠামো – প্রতিষ্ঠা, প্রসার ও সুদৃঢ়ীকরণ, খলজি ও তুঘলক বংশ, মোঙ্গল আক্রমণ ও তৈমুর, লোদি বংশ, বাহালুল এবং সিকান্দার, ইব্রাহিম লোদি ও পানিপছের যুদ্ধ; রাজতন্ত্র সম্পর্কিত তত্ত্ব, শাসক শ্রেণী, সুফি, উলেমা ও রাজনৈতিক কর্তৃত্ব, সাম্রাজ্যিক সৌধসমূহ এবং মুদ্রাব্যবস্থা।
  3. আঞ্চলিক রাজনৈতিক কাঠামো – প্রাদেশিক রাজবংশের উত্থান বাহমনি, বিজয়নগর ও বাংলা, আঞ্চলিক সত্ত্বার প্রতিষ্ঠা আঞ্চলিক শিল্প স্থাপত্য ও সাহিত্য।
  4. সুলতানি যুগের সমাজ ও অর্থনীতি ১ – ইকতা ও নিষ্কর জমিদান; কৃষি উৎপাদন।
  5. সুলতানি যুগের সমাজ ও অর্থনীতি – ২ – সমাজ জীবনে পরিবর্তন, রাজস্ব ব্যবস্থা, মুদ্রা অর্থনীতি ও বাজার নীতি, নগরকেন্দ্রের উদ্ভব, ব্যবসা ও বাণিজ্য, ভারত মহাসাগরে বাণিজ্য।
  6. ধর্ম ও সংস্কৃতি – সুফি শিলশিলা – চিস্তি ও সুরাওয়ার্দি, নীতি ও আচার, সামাজিক ভূমিকা, ভক্তি আন্দোলন এবং দক্ষিণ ও উত্তর ভারতের একেশ্বরবাদী পরম্পরা বা ঐতিহ্যসমূহ ভক্তিবাদ ও নারী, নাথপন্থী, কবির, নানক ও সম্ভ ঐতিহ্য।

CC – 6

Rise of the Modern West –I (15th and 16th centuries)

  1. সামন্ততন্ত্র থেকে ধনতন্ত্রে উত্তরণ – সমস্যা ও বিতর্ক।
  2. প্রথম পর্বের উপনিবেশ বিস্তার – সামুদ্রিক অভিযান ও ভৌগোলিক আবিষ্কার, আমেরিকা অধিকার, উপনিবেশবাদের সূচনা, খনি ও খামার, আফ্রিকার দাস ব্যবসা।
  3. রেনেসাঁস – সামাজিক উৎস, ইত্যালির নগর রাষ্ট্র, ইওরোপে মানবতাবাদের প্রসার, রেনেসাঁ শিল্পকলা।
  4. ষোড়শ শতকে ইওরোপীয় ধর্মসংস্কার আন্দোলন – উদ্ভব, গতিধারা ও ফলাফল।
  5. ষোড়শ শতকে ইওরোপীয় অর্থনীতির অগ্রগতি – অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র ভূমধ্যসাগর থেকে আটলান্টিক উপকূলে স্থানান্তর, বাণিজ্য বিপ্লব, আমেরিকার রূপোর প্রবেশ ও মূল্য -বিপ্লব।
  6. ইওরোপীয় রাষ্ট্রব্যবস্থার উদ্ভব – স্পেন, ফ্রান্স, ইংল্যান্ড।

CC – 7

History of India (1526-1757 CE)

  1. উপদান ও ইতিহাসচর্চা – পারসিক সাহিত্য সংস্কৃতি, অনুবাদ; আঞ্চলিক ভাষাট সাহিত্য সৃষ্টি।
  2. মুঘল শাসনের প্রতিষ্ঠা – বাবরের ভারত আক্রমণ, উত্তর ভারতে সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম, বাবর ও হুমায়ূনের শাসনকালের তাৎপর্য, আফগান স্বৈরাচার ও শের শাহ কর্তৃক ক্ষমতা দখল, শেরা সাহের প্রশাসনিক ও রাজস্ব সংস্কার।
  3. আকবর ও মুঘল সাম্রাজ্যে সুদৃঢ়ীকরণ – আকবরের সাম্রাজ্যবিজয়, রাজপুত নীতি ও ধর্মীয় সংস্কার, জাহাঙ্গিরের সাসনকাল, সাম্রাজ্যিক রাজনীতিতে নুরজাহানের ভূমিকা; মুঘলদের উত্তর পশ্চিম সীমান্ত নীতি ও মধ্য এশিয়া, নতুন প্রকারের সাম্রাজ্যিক ব্যবস্থা এবং প্রশাসন, মুঘল অভিজাত সম্প্রদায়, মনসব ও জাগির।
  4. ঔরঙ্গজেবের শাসনকালে মুঘল সাম্রাজ্য – ঔরঙ্গজেবের সময়কালে রাষ্ট্র ও ধর্মনীতি, উত্তরাধিকার সংক্রান্ত দ্বন্দ্ব ও সংঘাত, ধর্মীয় সম্প্রদায় ও প্রতিষ্ঠান এবং গৃহীত নীতিসমূহ, = সাম্রাজ্য জয় এবং তার সীমাবদ্ধতা; সংকটের সূচনা সমসাময়িক ধারণা, কৃষি ও জায়গিরদারী ব্যবস্থার সংকট, বিদ্রোহ, অন্তর্দেশীয় ও সমুদ্রপথে বাণিজ্য।
  5. মুঘল শিল্পকলা, সাহিত্য ও চিত্রকলা।
  6. আঞ্চলিক রাজনীতির প্রবণতা – রাজপুত রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ইতিহাস ও রাষ্ট্র গঠন, শিবাজির অধীনে মারাঠা শক্তির উত্থান ও পেশোয়াদের অধিনে প্রসার, আঞ্চলিক শক্তির উত্থান কিছু দৃষ্টান্ত মহারাষ্ট্র, অযোধ্যা ও বাংলা, বাংলার নবাব ও ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর উত্থান, মুঘল সাম্রাজ্যের অবক্ষয় ও অষ্টাদশ শতকের সংকট সংক্রান্ত – বিতর্ক।

SEC – 1 

Understanding Heritage

  1. ঐতিহ্যের সংজ্ঞা – প্রাচীনত্ব, প্রত্নস্থল, মূর্ত ও বিমূর্ত ঐতিহ্য, শিল্প সম্পদ – ইত্যাদি সংক্রান্ত ধারণা।
  2. ঐতিহ্য সংক্রান্ত আইনের বিবর্তন ও প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো – প্রথা ও আইন দেশীয় ও আন্তর্জাতিক, ঐতিহ্যের সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, সংগ্রহশালা, আইন – প্রণয়নকারী সংস্থা, সংরক্ষণ সংক্রান্ত উদ্যোগ।
  3. মূর্ত ও বিমূর্ত ঐতিহ্যের বিপদ বা সংকট – পুরাসম্পদ ও শিল্পসম্পদের চোরাচালান, সংঘাত ও দ্বন্দ্ব ( দৃষ্টান্ত সহযোগে)।
  4. ঐতিহ্য ও ভ্রমণ – ঐতিহ্যবাহী স্থানে ভ্রমণ – সাংস্কৃতি ঐতিহ্য ও প্রাকৃতিক ঐতিহ্য আন্তঃসম্পর্ক ও সাম্প্রতিক প্রবণতা।


SEMESTER-IV

CC – 8

Rise of the Modern West II (17th and 18th centuries)

  1. সপ্তদশ শতকের ইওরোপীয় সংকট – অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্র।
  2. ইংল্যান্ডের বিল্পব – প্রধান বিষয়সমূহ, রাজনৈতিক ও বৌদ্ধিক প্রবণতাসমূহ।
  3. রেনেসাঁসের সময়কাল থেকে সপ্তদশ শতক পর্যন্ত ইওরোপীয় সমাজের প্রেক্ষিতে আধুনিক বিজ্ঞানের উদ্ভব।
  4. মার্কেনটাইলবাদ ও ইওরোপীয় অর্থনীতি – সপ্তদশ ও অষ্টাদশ শতক।
  5. অষ্টাদশ শতকে ইওরোপীয় রাজনীতি – সংসদীয় রাজতন্ত্র, ইওরোপে নিরঙ্কুশ রাজতন্ত্রের নানান রূপ।
  6. শিল্প বিপ্লবের প্রচ্ছদপট।

CC – 9

History of India (1757-1857)

  1. কোম্পানীর শাসনের প্রতিষ্ঠা – ডাচ, ফরাসী ও ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীগুলির মধ্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা, বাংলার নবাব, পলাশি ও বক্সারের যুদ্ধ, দেওয়ানী লাভ, ইঙ্গ মহিশূর, ইঙ্গ – মারাঠা ও ইঙ্গ শিখ সম্পর্ক; অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি ও স্বত্ববিলোপ নীতি।
  2. ভারতে কোম্পানীর শাসনে বৈধকরণ – রেগুলেটিং অ্যাক্ট, পিটের ভারত শাসন আইন, ১৮১৩, ১৮৩৩ এবং ১৮৫৩ এর সনদ আইন; প্রশাসনিক, সামরিক, পুলিশ ও শিক্ষা সংস্কার।
  3. গ্রামীণ অর্থনীতি ও সমাজ – ভূমি রাজস্ব ব্যবস্থাসমূহ চিরস্থায়ী, রায়তওয়ারি ও মহলওয়ারি, কৃষির বাণিজ্যকরণ ও ঋন; গ্রামীন সমাজ ও তার বিবর্তন; মহামারি।
  4. বাণিজ্য ও কারিগরী শিল্প – অবশিল্পায়ন, বাণিজ্য ও শুল্ক নীতি, সম্পদের বহির্গমন, আধুনিক শিল্পের উদ্ভব।
  5. রেনেসাস ও সংস্কার – বঙ্গীয় নবজাগরণ এবং সামাজিক ও ধর্মীয় সংস্কার আন্দোলন রাজা রামমহোন রায়, ব্রাহ্ম সমাজ, নবা বঙ্গ, বিদ্যাসাগর ও অন্যান্য; কোম্পানীর উদ্যোগে শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার। 
  6. গণ প্রতিরোধ  – সাওতাল বিদ্রোহ (১৮৫৬-৫৭), সন্ন্যাসী বিদ্রোহ, কোল, ভূমিজ ইত্যাদি বিদ্রোহ, ওয়াহাবি ও ফৈরাজি আন্দোলন, ১৮৫৭ এর বিদ্রোহ কারণ ও প্রকৃতি।

CC – 10

History of India (1858-1964)

  1. ১৮৫৭ এর পর – মহারানির ঘোষণাপত্র, নীল বিদ্রোহ, দাক্ষিণাত্যের হাঙ্গামা, নতুন মধ্যবিত্ত শ্রেণীর উদ্ভব; সভা ও সমিতির যুগ্ম; আলিগড় আন্দোলন, আর্য সমাজ ও প্রার্থণা – সমাজ।
  2. ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের আদি পর্ব – ভারতীয় জাতীয়তাবাদ সংক্রান্ত ইতিহাসচর্চা, ভারতের জাতীয় কংগ্রসের জন্য, নরমপন্থী ও চরমপন্থী, বঙ্গভঙ্গ ও স্বদেশী আন্দোলন; মুসলিম লীগ, মর্লে মিন্টো সংস্কার আইন, ভারত ও ভারতের বাইরে বিপ্লববাদ, লক্ষ্ণৌ চুক্তি।
  3. গান্ধীর যুগ – গান্ধীর উত্থান, রাওলাট সত্যাগ্রহ, মন্টেগু চেমসফোর্ড শাসন সংস্কার, খিলাফত ও অহিংস অসহযোগ আন্দোলন, স্বরাজা দল, পুণা চুক্তি, আইন অমান্য আন্দোলন, ভারত ছাড়ো আন্দোলন।
  4. স্বাধীনতার দিকে – ১৯৩৫ এর ভারত শাসন আইন, বামপন্থী আন্দোলনের সূচনা, কৃষক ও শ্রমিক আন্দোলন, ক্রিপস দৌত্য, সুভাষ চন্দ্র বসু ও আই এন এ নৌ বিদ্রোহ, ওয়াভেল পরিকল্পনা, ক্যাবিনেট মিশন, তেভাগা ও তেলেঙ্গানা আন্দোলন।
  5. সাম্প্রদায়িক রাজনীতি – পাকিস্তান প্রস্তাব, মুসলিম লীগের লাহোর অধিবেশন, হিন্দু মহাসভা ও আর এস এস এর উত্থান; আকালি দল, ভারত ভাগ ও তার ফলাফল।
  6. নেহেরুর যুগ – ১৯৪৭-১৯৬৪ পর্যন্ত স্বরাষ্ট্র নীতি, সামাজিক ন্যায়বিচারের জন্য আন্দোলন, নতুন সংবিধান, দেশিয় রাজ্যের ভারতভূক্তি, সংসদীয় গণতন্ত্রের বিকাশ, পঞ্চবার্ষিকী – পরিকল্পনা,ভারতের বৈদেশিক নীতি – জোট নিরপেক্ষতা, প্রতিবেশিদের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক।

SEC – 2 

Art Appreciation – An Understanding to Indian Art.

  1. প্রাগৈতিহাসিক ও প্রায় ঐতিহাসিক শিল্পকলা – গুহাম্পি / পাথরের উপর শিল্প, হরপ্পা সভ্যতার শিল্পকলা।
  2. ভারতের শিল্পকলা (৬০০ খ্রিস্ট পূর্বাব্দ থেকে ৬০০ খ্রিস্টাব্দ) – শিল্পকলা সংক্রান্ত ধারণা, ভারতীয় চিত্রকলার রীতি, স্তূপ, গুহা ও মন্দির স্থাপত্যের বিকাশ, আদি পর্বের ভারতে – ভাষ্কর্যের বিকাশ, মুর্তি নির্মাণ শৈলী, মুদ্রার উপর শিল্প।
  3. ভারতের শিল্পকলা (৬০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১২০০ খ্রিস্টাব্দ) – মন্দির নির্মাণ শৈলী এবং প্রকারভেদ; চিত্রিত পুঁথি ও চিত্রকলার আদি পর্যায়, আদি মধ্যযুগীয় ভাস্কর্য- মূর্তি নির্মাণ শৈলী, ব্রোঞ্জ ও ধাতুর মূর্তি নির্মাণ।
  4. ভারতের শিল্পকলা ও স্থাপত্য (১২০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৮০০ খ্রিস্টাব্দ) – সুলতানি ও মুঘল যুগের স্থাপত্য, অনুচিত্রের ঐতিহ্য, মুঘল, রাজস্থানী ও পাহাড়ি চিত্রকলা, দুর্গ, প্রাসাদ ও হাভেলি স্থাপত্য।
  5. আধুনিক ও সমসাময়িক ভারতের শিল্পকলা ও স্থাপত্য – ঔপনিবেশিক সময়কাল- শিল্পকলা আন্দোলন, বাংলার শিল্পকলা, পগ্রগ্রেসিভ আর্টিস্ট গ্রুপ; উল্লেখযোগ্য শিল্পী ও তাদের কাজ, জনপ্রিয় বা লৌকিক শিল্পকলার ধরণ।


SEMESTER-V 

CC – 11

History of Modern Europe-II (1789- 1870)

  1. ফরাসী বিপ্লব এবং ইওরোপে তার প্রতিক্রিয়া – পুরাতন ব্যবস্থার সংকট, রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক, বিপ্লবে দার্শনিকদের ভূমিকা বিপ্লবের আত্মপ্রকাশ – অভিজাত বিদ্রোহ, তৃতীয় এস্টেটের শক্তিবৃদ্ধি সংবিধান সভা, বিপ্লবের গতিবৃদ্ধি, সন্ত্রাসের শাসন, থার্মোডোরিয় প্রতিক্রিয়া, বিপ্লবের সামাজিক ভিত্তি – সাকুলো, কৃসক ও নারী, ডাইরেক্টরির শাসন ও সাফল্য।
  2. নেপোলিয়ান বোনাপার্ট ও ফরাসী বিপ্লব – নেপোলিয়ানের উত্থান, সংস্কার, নেপোলিয়ানের সাম্রাজ্য ও ইওরোপ নেপোলিয়ানের পতন – মহাদেশিয় ব্যবস্থা, স্পেনীয় ক্ষত, মস্কো অভিযান। নেপোলিয়ানের উল্যায়ন, ফরাসী বিপ্লবের চরিত্র, ইওরোপে ও ইওরোপের বাইরে বিপ্লবের প্রভাব। 
  3. পুনঃস্থাপন ও বিপ্লব (১৮১৫-১৮৪৮ ) – ভিয়েনা কংগ্রেস, ইওরোপীয় শক্তি সমবায়, মেটারনিখ ব্যবস্থাগ্রীসের স্বাধীনতা যুদ্ধ, ১৮৩০ ও ১৮৪৮ এর বিপ্লব ও তার ফলাফল।
  4. শিল্পায়ন এবং আর্থ সামাজিক রূপান্তর শিল্প বিপ্লব – সংজ্ঞা ও চরিত্র, প্রাক শিল্পবিপন্ন সমাজ, ইংল্যান্ডে শিল্প বিপ্লব ও তার আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক প্রভাব মহাদেশে শিল্পবিপ্লব জার্মানি, ফ্রান্স ও রাশিয়া শ্রমিক শ্রেণীর উত্থান ও তাদের আন্দোলন, কল্পনাবিলাসী সমাজতন্ত্র। 
  5. জাতীয়তাবাদের যুগ – ইতালি ও জার্মানির ঐক্য আন্দোলন ইতালি ও জার্মানিতে প্রশাসনিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তন ফ্রান্সে দ্বিতীয় সাম্রাজ্য ও লুই নেপোলিয়ান।
  6. প্রাচ্য সমস্যা – ক্রিমিয়ার যুদ্ধ, প্যারিসের সন্ধি, বল্কান জাতীয়তাবাদ।

CC – 12 

Studying History Writing : Indian and Western.

  1. ইতিহাসে স্থান, কাল ও পাত্র ইতিহাসে স্থান ও কালের ধারণা।
  2. ইতিহাসে উপাদানের গুরুত্ব – লিখিত, মৌখিক, মূর্ত ও প্রত্নতাত্ত্বিক, প্রাথমিক ও গৌণ উপাদান, উপাদানের গ্রহণযোগ্যতা ও বিশ্লেষণ।
  3. ইতিহাস দর্শন ও তত্ত্ব – ঘটনা ও তার ব্যাখ্যা, ইতিহাস দর্শন, প্রকল্প নির্মাণ, যুক্তি ও তর্ক, ব্যক্তিনিরপক্ষেতা ও বস্তুতান্ত্রিকতা, ঐতিহাসিক বিবরণ ও সামনীীকরণ।
  4. ভারতীয় ও পশ্চিমী ইতিহাসচর্চা – প্রাক ঔপনিবেশিক কালে ইতিহাসচর্চার ধারা, ভারতে ইতিহাসচর্চার বিভিন্ন সম্প্রদায় বা গোষ্ঠী- কেমব্রিজ, জাতীয়তাবাদী, মার্কসবাদী ও নিম্নবর্গের ইতিহাসচর্চা, পশ্চিমী ইতিহাসচর্চার নানা ঘরানা যুক্তিবাদী, রোম্যান্টিক, পসিটিভিস্ট, মার্কসবাদী ও অ্যানালস্।
  5. ইতিহাস ও জ্ঞান বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখা – ইতিহাস ও বিজ্ঞানের মধ্যে সম্পর্ক, ইতিহাস ও নৃতত্ত্ব, ইতিহাস ও সাহিত্য।
  6. ইতিহাসে গবেষণা প্রকরণ – ইতিহাসে গবেষণার বিভিন্ন ধাপ ও পর্যায়।

DSE – 1

Life and Culture in Pre Colonial Bengal: Prehistoric Times to Mid 18th century.

  1. দেশ, প্রকৃতি ও স্থান – ঐতিহাসিক ভূগোল, প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় বিভাগসমূহ।
  2. মানুষ ও সমাজ – নৃতত্ত্ব ও জনতত্ত্ব – বাংলার আদিবাসী, আর্যায়ন, জাতিভেদের উদ্ভব, নারীদের অবস্থা, পোসাক, খাদ্য খেলাধূলা, আমোদপ্রমোদ, যোগাযোগ ব্যবস্থা।
  3. বাংলার রাজনৈতিক ঘটনাক্রম – গুপ্ত যুগের আগে পর্যন্ত বাংলার রাজনৈতিক অবস্থা, স্বাধীন বাংলার উদ্ভব, মুসলিমদের অভিযান এবং নবাবদের সময়কাল পর্যন্ত বাংলার রাজনৈতিক ইতিহাস।
  4. বাংলার অর্থনৈতিক জীবন – কৃষি, কারিগরী শিল্প, ব্যবসা বাণিজ্য; কলকাতা ও মুর্শিদাবাদের উত্থান, জমিদারী ব্যবস্থার উদ্ভব।
  5. বাংলার ধর্ম ও সংস্কৃতি – ব্রাহ্মণ্য ধর্ম ও সংস্কৃতির প্রসার, বৈষ্ণববাদ, বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মের প্রসার, বাংলায় ইসমাল ধর্মের আবির্ভাব, শ্রীচৈতন্য, ভক্তি আন্দোলন ও সুফিবাদ।
  6. সাহিত্য ও আঞ্চলিক সংস্কৃতির চিহ্ন – প্রাক বাংলা সংস্কৃত সাহিত্য – কাবা, জয়দেব, উমাপতি ধর, ধোয়ী, বাংলা সাহিত্য ও বাষার উদ্ভব ও বিবর্তন – চর্যাপদ, কৃত্তিবাস ওঝা, কাশিরাম দাস, মঙ্গলকাব্য; বাংলায় লোকসংস্কৃতির উদ্ভব।

DSE – 2

Life and Culture in Colonial Bengal: 1757-1947.

  1. বাংলায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনের সূচনা – কোম্পানির সঙ্গে নবাবদের বিশেষত সিরাজ উদ দৌলার সম্পর্ক, পলাশি থেকে দেওয়ানী, দ্বৈত শাসন ও ১৭৭০ এর দুর্ভিক্ষ, ভূমিরাজস্ব – ব্যবস্থায় পরীক্ষা নিরীক্ষা ও চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের প্রবর্তন, চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত্রের আর্থ-সামাজিক প্রভাব।
  2. উনবিংশ শতকে আর্থ-সামাজিক জীবনে পরিবর্তন – গ্রাম সমাজ ও তার ভাঙন; সামাজিক অবস্থান নির্ণয়ে অর্থ কৌলিন্যের প্রভাব, কলকাতার উদ্ভব ও প্রসার ও পুরাতন নগরগুলির অবক্ষয়, ঊনবিংশ শতকের জনপ্রিয় আন্দোলন সন্ন্যাসী, ওয়াহাবি, ফৈরাজি, নীল ও পাবনা বিদ্রোহ।
  3. কোম্পানীর শাসনের প্রভাব – পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসার, মিশনারীদের ভূমিকা, নারী শিক্ষা, চিকিৎসা শাস্ত্র, শিক্ষিত মধ্যবিত্ত শ্রেণীর উত্থান, বাংলার নবজাগরণ ধর্মীয় ও সমাজ সংস্কার – আন্দোলন – রামমোহন রায়, বিদ্যাসাগর, নবা বঙ্গ, ব্রাহ্ম সমাজ, বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাদ্যায়, বিবেকানন্দ, বাংলার মসুলিম ও অবাঙালি সম্প্রদায় অবশিল্পায়ন, শ্রমিক সম্প্রদায়ের উদ্ভব, রেলপথ স্থাপনের প্রভাব।
  4. ঊনবিংশ শতকের সংস্কৃতির পটচিত্র – বাংলা ভাষা ও সাহিত্য মুদ্রণ ও সংবাদপত্র, মূর্ত কলা চিত্রকলা, সংগীত, নাটক বা থিয়েটার, জনপ্রিয় ধর্ম সম্প্রদায় সাহেবধানি, কর্তাভাজা,লালনশাহী, যাত্রা ও কবিগান।
  5. জাতীয়তাবাদের উত্থান – স্বদেশী আন্দোলন ও তার প্রভাব, চরমপন্থার উদ্ভব, মসুলিম লীগের প্রতিষ্ঠা; বাংলায় গান্ধীবাদের প্রবেশ ও বিস্তার, অহিংস অসহযোগ, আইন অমান্য ও ভাত ছাড়ো আন্দোলনে বাংলা।
  6. বিংশ শতকে পরিবর্তন – সাহিত্যে জাতীয়তাবাদের প্রভাব, উৎসব ও মেলার প্রবর্তন, বিংশ শতকে থিয়েটারের বিবর্তন, মানবতার নানা আঙ্গিক – রবীন্দ্রনাথ, কাজি নজরুল ও শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, দেশভাগের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রভাব, সমাজে নারীদের রূপান্তরিত ভূমিকা।


SEMESTER-VI

CC – 13 

History of Modern Europe (1871- 1945).

  1. সাম্রাজ্যবাদের প্রসার – বিসমার্কের কূটনিতি এবং ক্ষমতার নতুন ভারসাম্য, দ্বিতীয় কাইজার উইলিয়াম ও ওয়েন্ট পলিটিক, জার্মান বিদেশনীতির নতুন প্রবণতা, ঊনবিংশ শতকের প্রাচ্য সমস্যা এবং বন্ধান যুদ্ধসমূহ।
  2. প্রথম বিশ্বযুদ্ধ এবং তারপর – প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সূচনা, সশস্ত্র দুটি সামরিক জোটের উদ্ভব, প্রথম বিশ্বযুদ্ধের প্রভাব, রূশ বিপ্লব, ১৯১৯ এর শান্তিচুক্তিসমূহ, লীগ অফ নেশনস।
  3. নতুন ইওরোপীয় ব্যবস্থার চ্যালেঞ্জসমূহ – সোভিয়েত রাষ্ট্রের সুদৃটীকরণ এবং ক্ষমতার বিকাশ, নিরাপত্তার সন্ধানে ফ্রান্স, ইতালিতে ফ্যাসিবাদ ও জার্মানিতে নাৎসীবাদের উত্থান, ১৯২৯ এর বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা, দুই বিশ্বযুদ্ধের মধ্যবর্তীকালীন সময়ে ইওরোপীয় ব্যবস্থার সংকট।
  4. দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অভিমুখে পথচলা – জার্মানির আগ্রাসী পররাষ্ট্রনীতি, যুদ্ধ অর্থনীতির ভূমিকা, স্পেনের গৃহযুদ্ধ, মুসোলিনির পররাষ্ট্রনীতি ও আবেসেনীয় সংকট।, রোম-বার্লিন-টোকিও অক্ষের গঠন।
  5. দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ – দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা এবং তার প্রভাব বা ফলাফল।
  6. সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ (ইউ এন ও) – এর উৎস এবং কার্যাবলী।

CC – 14 

Making of the Contemporary World (1946-2000)

  1. দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তরকালের পরিবর্তন – দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তরকালে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তনের পরিচয় ঠান্ডা যুদ্ধের রাজনীতি – বৃহৎ সক্তির মধ্যে আদর্শগত ও ক্ষমতার দ্বন্দ্ব, শান্তিচুক্তি, সামরিক ও নিরাপত্তার জোট – সাম্যবাদের বিরুদ্ধে বেষ্টনী নীতি, মার্শাল পরিকল্পনা, টুম্যান নীতি, ওয়ারশ চুক্তি, সামরিক জোট ন্যাটো, সিয়াটো, বাগদাদ চুক্তি, কমিনফর্ম, ১৯৪৫ এর পর বার্লিন – বার্লিন প্রাচীরের পতন এবং জার্মানির ঐক্য।
  2. অবউপনিবেশবাদ এবং তৃতীয় বিশ্বের উত্থান – এশিয়া ও আফ্রিকার জাতীয়তাবাদী আন্দোলন, তৃতীয় বিশ্বের উত্থান – জোট নিরপেক্ষতা, তৃতীয় বিশ্বের আঞ্চলিক সংগটণসমূহ – ওপেক, আসিয়ান, সার্ক।
  3. ঠান্ডা যুদ্ধের প্রকোপ বৃদ্ধি – কোরিয়ার যুদ্ধ, কিউবার মিশাইল সংকট, ভিয়েতনামের যুদ্ধ; প্যালেস্টাইন সমস্যা, সুয়েজ সংকট, ইরান-ইরাক সংঘাত, উপসাগরীয় যুদ্ধ, আরব ইজরায়েল সংঘাত, পি এল ও এর কার্যাবলী, আফগান সমস্যা।
  4. উন্নয়ন এবং অনুন্নয়নের ধারণা/ রূপরেখা – বিশ্বায়ন এবং তৃতীয় বিশ্বে তার প্রভাব, উদারনীতিবাদ এবং ভারতের অর্থনীতিতে তার প্রভাব, বহুজাতিক সংস্থাসমূহঃ আন্তর্জাতিক মুদ্রাভান্ডার।
  5. আধুনিকতা এবং সাংস্কৃতিক পরিবর্তন – সংস্কৃতির উদীয়মান প্রবণতা, মিডিয়া এবং ভোগ, তথ্য প্রযুক্তি বিপ্লব।
  6. পরিবর্তনশীল বিশ্ব – সোভিয়েত ব্লকের ভাঙন, ভাঙনের প্রক্রিয়া, গ্লাসনস্ত ও পেরস্ত্রৈকা; মার্কিনী একমেরুকরণ – গ্লোবাল পুলিশম্যান হিসাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, বিশ্বের সম্মুখে সাম্প্রতিক বিপদ – জাতিগত দাঙ্গা, সীমান্ত পেরিয়ে সন্ত্রাসবাদ।

DSE – 3

History of Modern East Asia –I (1840- 1919)

  1. প্রাক ঔপনিবেশিক চীন – ঐতিহ্যবাহী চৈনিক সমাজের প্রকৃতি ও কাঠামো, কৃষক ও জেন্ট্রি, সরকারী আমলাতন্ত্র ও কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রন, কনফুসীয় মূল্যবোধ, প্রাক আধুনিক চীনের অর্থনীতি।
  2. আফিম যুদ্ধ পর্যন্ত ইঙ্গ-চীন সম্পর্ক – ট্রিবিউট (উপঢৌকন) ব্যবস্থ, ক্যান্টন বাণিজ্য ও তার পতন, প্রথম ও দ্বিতীয় আফিম যুদ্ধ ও বৈষম্যমূলক চুক্তি, অর্থনৈতিক সাম্রাজ্যবাদ – মুক্ত দ্বার – নীতি।
  3. বিদ্রোহ, পুনঃস্থাপন এবং জাতীয়তাবাদ – তাইপিং বিদ্রোহের কারণ, প্রকৃতি ও ব্যর্থতা, তুং চি পুনঃস্থাপন, ১০০ দিনের সংস্কার এবং আত্মশক্তি আন্দোলন।; বক্সার বিদ্রোহ – কারণ, প্রকৃতি ও ব্যর্থতা, ১৯১১ এর বিপ্লব প্রেক্ষাপট এবং কারণ, প্রকৃতি ও তাৎপর্য্য, সান ইয়াৎ সেন এর ভূমিকা, নীতি ও রাজনীতি, প্রজাতন্ত্রের গঠন, ইয়ান সি কাই এবং ওয়ারলর্ড ব্যবস্থা, কুয়ো মিন তাঙের উত্থান।
  4. প্রাক মেইজি জাপান – তোকুগাওয়া সোগুণতন্ত্র, সামন্ততান্ত্রিক সমাজ ও সরকার, সিনটোইসম অর্থনৈতিক অবস্থা, পশ্চিমী শক্তির সাথে পরিচয় পেরির অভিযান এবং পশ্চিমী শক্তির জাপানে প্রবেশ, সোগুণতন্ত্রের সংকট ও পতন।
  5. মেইজি পুনঃস্থাপন – পুনঃস্থাপনের কারণ ও প্রকৃতি, জাপানের বিবর্তন ও আধুনিকীকরণ, মেইজি সংবিধান।
  6. প্রথম বিশ্বযুদ্ধ পর্যন্ত জাপানের সাম্রাজ্যবাদ – চীন জাপান যুদ্ধ (১৮৯৪-৯৫), ইঙ্গ-জামান মৈত্রী (১৯০২), কোরিয়ার উপর নিয়ন্ত্রন এবং রূশ-জাপান যুদ্ধ (১৯০৪-০৫), প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও জাপান।

DSE – 4 

History of China and Japan (1919- 1939)

  1. চীনে জাতীয়তাবাদ – ইয়ান সিকাই এবং প্রজাতন্ত্রের উত্থান, ওয়ারলর্ড, ৪ঠা মে আন্দোলন উৎস, প্রকৃতি ও তাৎপর্য্যা।
  2. কুয়োমিনতা ও জাতীয়তাবাদী সরকার – কুয়োমিনতাও দলের উত্থান, ১৯২০ এর দশকের রাজনৈতিক সংকট, প্রথম যুক্তফ্রন্ট, চিয়াং কাই শেক, কুয়োমিনতাও ও চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সংঘাত, ১০ বছরের নাকিং সরকার।
  3. চীনে কমিউনিস্টদের বিজয় – কমিউনিস্ট পার্টি স্থাপনের প্রেক্ষাপট, মাও সে তুঙের অধীনে কমিউনিস্ট পার্টি, রেড আর্মি গঠন, দ্বিতীয় যুক্তফ্রন্ট, লং মার্চ, ইয়েনান পরীক্ষা, ১৯৪৯ এর চীন বিপ্লব – আদর্শ, কারণ ও তাৎপর্য্য, গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের প্রতিষ্ঠা।
  4. আধুনিক জাপানের উত্থান – সামাজিক, সামরিক, রাজনৈতিক এবং শিক্ষাগত ক্ষেত্রে আধুনিকীকরণের প্রক্রিয়া, জনপ্রিয় ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনসমূহ, রাজনৈতিক দলগুলির উত্থান, সামন্ততন্ত্রের অবলুপ্তি ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন, শিল্পায়ন ও রাষ্ট্রের ভূমিকা, জাইবাতসু।
  5. সামাজ্যিক জাপান – জাপান ও প্রথম বিশ্বযুদ্ধ, একুশ দফা দাবি, ওয়াশিংটন সম্মেলন, মাধুরিয়া সংকট, লীগ অফ নেশনসের ভূমিকা, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ব্যর্থতা এবং ১৯৩০ ও ১৯৪০ এর দশকে সমরবাদ এর উত্থান।
  6. জাপান ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ – প্রভুত্ব বিস্তারে জাপানের প্রয়াস এবং পরাজয়, জেনারেল ডগলাস ম্যাক আর্থারের অধীনে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর জাপান।


Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *