Gender and Education in India

নারী শিক্ষা বিস্তারে দেশীয় উদ্যোগ সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করো।  ঊনবিংশ শতকের প্রথমার্ধ থেকেই খ্রিশ্চান মিশনারীদের পাশাপাশি নারীশিক্ষার প্রসারে দেশীয় উদ্যোগ […]

বাংলায় নারীশিক্ষা  অগ্রগতির ক্ষেত্রে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ভূমিকা বর্ণনা করো। Or নারী শিক্ষা বিস্তারে ঈশ্বরচন্দ্রের অবদান। ভূমিকা:   বাংলায় নারীশিক্ষার প্রসারে সবচেয়ে

   সিস্টার শুভলক্ষ্মী :  বেগম রোকেয়ার প্রায় সমসাময়িক সিস্টার শুভলক্ষ্মী (১৮৮৬-১৯৬৯) মাদ্রাজে উচ্চবর্ণের অল্প বয়সী হিন্দু বিধবাদের জন্য একটি স্কুল

  পরবর্তী বৈদিক যুগে নারীদের অবস্থান কেমন ছিল।   ঋগ্বৈদিক যুগের তুলনায় পরবর্তী বৈদিক যুগে নারীর অবস্থান ও মর্যাদার অবনতি

  ঋক বৈদিক সমাজে নারীর অবস্থা কেমন ছিল।   ঋগ্বেদে নারীর স্থান ও মর্যাদা সম্পর্কে সরাসরি কোনো উক্তি নেই। তবে

সাবিত্রীবাঈ ফুলে কে ছিলেন? সমাজ সংস্কারের কাজে তিনি কিভাবে শিক্ষাকে সহায়ক হিসেবে গ্রহণ করেন তা আলোচনা কর।      

নারী শিক্ষার সমস্যা গুলি আলোচনা করো। 1) মেয়েদের শিক্ষাদানের ক্ষেত্রে অভিভাবকদের নর্থক মানসিকতা ও চিন্তাভাবনা, বিশেষত মফস্ব ও গ্রামাঞ্চলে। 2)

  বৈদিক যুগে নারী শিক্ষা সম্পর্কে আলোচনা করো।   বেদের রচনাকালের উপর ভিত্তি করে বৈদিক যুগকে দুভাগে বিভক্ত করা হয়েছে

 নারী শিক্ষা বিস্তারে ব্রিটিশ সরকারের ভূমিকা।  ১৮৩০ এর দশকের গোড়ার দিকে মেকলে প্রস্তাবে স্ত্রী শিক্ষা বিষয়ক সামান্যতম কোন বিবৃতি নেই।

নারী শিক্ষা বিস্তারে খ্রিশ্চান মিশনারীদের ভূমিকা।              ঊনবিংশ শতকে নারী শিক্ষার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ

 মাতাজী মহারানী তপস্বিনী । মাতাজী মহারানী তপস্বিনীর  প্রকৃত নাম গঙ্গাবাঈ, তিনি দাক্ষিণাত্যের ব্রাহ্মণ পরিবারের মেয়ে। ছোটবেলাতেই তিনি সংস্কৃত এবং হিন্দু

  পন্ডিত রমাবাঈ কেন স্মরণীয়।  দাক্ষিণাত্যের মেয়ে রামাবাঈ ছোট বয়সে অবিবাহিত থেকে বাবার কাছে শিক্ষা লাভ করেন এবং সংস্কৃত ও