History of India(EarliestTimes to 600CE)

 প্রাচীন ভারতের ইতিহাসে দেশীয় সাহিত্যিক উপাদানের গুরুত্ব সংক্ষেপে আলোচনা করো দেশীয় সাহিত্যিক উপাদান ভূমিকা: প্রাচীন ভারতে দেশীয় সাহিত্যিক উপাদান খুবই […]

  গুপ্ত যুগকে সুবর্ণ যুগ বলা কতটা যুক্তিযুক্ত । গুপ্ত যুগকে সুবর্ণ যুগ বলা হয় কেন  ।  গুপ্ত যুগকে কি

অশোকের কৃতিত্বের মূল্যায়ন আলোচনা করো।   অশোকের কৃতিত্বের মূল্যায়ন নিহিত রয়েছে কলিঙ্গ যুদ্ধের পর তাঁর ব্যক্তি জীবন ও রাষ্ট্রীয় জীবনে

 সভা ও সমিতির উপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ।   ঋগ্বৈদিক যুগে রাজার ক্ষমতা অবাধ ছিল না। ‘‘সভা’ ও ‘সমিতি’ নামে

অশোকের ধম্ম এর‌ প্রকৃতি ব্যাখ্যা করো । অশোকের ধম্ম এর‌ প্রকৃতি আলোচনা করো। অশোকের ‘ধম্মে’র প্রকৃতি সম্পর্কে পণ্ডিতদের মধ্যে তীব্র

মেসোপটেমিয়া সভ্যতার বৈশিষ্ট্য। মেসোপটেমিয়া শব্দটি গ্রিক শব্দ দুটি নদীর মধ্যবর্তী ভূমি। বর্তমান ইরাকের টাইগ্রিস বা দজলা ও ইউফ্রেটিস নদী দুটির

 সিন্ধু সভ্যতার অবদান । হরপ্পা সভ্যতা বর্তমান পাকিস্তান ও ভারত তথা ভারতীয় উপমহাদেশের এক বিশাল এলাকা জুড়ে বিস্তার লাভ করেছিল।উন্নততর

  পল্লব যুগের প্রশাসনিক ব্যবস্থা সম্পর্কে আলোচনা করো।  পল্লব রাজতন্ত্র সাধারণভাবে ছিল বংশানুক্রমিক। পিতার মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র সিংহাসনে বসবেন

হর্ষবর্ধনের দাক্ষিণাত্য অভিযান সম্পর্কে আলোচনা করো।   হর্ষবর্ধন যে দাক্ষিণাত্যের চালুক্যরাজ দ্বিতীয় পুলকেশীর সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছিলেন তা সর্বজনস্বীকৃত।এছাড়া চালুক্যরাজ

হর্ষবর্ধনের কৃতিত্বের মূল্যায়ন।  সিংহাসনে আরোহণের সময় তাঁর পিতৃবংশ পৃষ্যভৃতি এবং ভগিনীর সূত্রে প্রাপ্ত কনৌজের মৌখরী রাজবংশে এক জটিল রাজনৈতিক পরিস্থিতির

 হরপ্পা সভ্যতার প্রাচীনত্ব।  সাম্প্রতিককালে প্রত্নতাত্ত্বিক বিচারে এই সভ্যতা তিনটি পর্যায়ে বিন্যাস্ত। এগুলি হল যথাক্রমে হরপ্পা সংস্কৃতির আদিপর্ব (Early Harappa বিকশিত

 ভারতবর্ষের ভৌগোলিক অবস্থান ব্যাখ্যা করো  দেশ বা জাতির প্রকৃত ইতিহাস জানতে হলে সর্বাগ্রে সেই দেশের যথার্থ ভৌগোলিক পরিচয় সম্পর্কে অবহিত